ওই ছাত্রীর নাম আনিকা মেহেরুন্নেসা সাহি (২৪)। সে জয়পুরহাট সদরের নতুন হাট গ্রামের মো. ফিরোজ হোসেনের মেয়ে। অনিকা ঢাবির ব্যবস্থাপনা বিভাগের শিক্ষার্থী ছিলেন। বর্তমানে এলিফ্যান্ট রোডে ওই ছাত্রী নিবাসে থাকতেন।
নিউমার্কেট থানার এসআই বিরাজ মিস্ত্রি বলেন, ‘এলিফ্যান্ট রোডের মকসুদ টাওয়ারের ৮ তলার ৮০৩ নম্বর কক্ষে সিলিং ফ্যানের সঙ্গে
গলায় ওড়না প্যাঁচানো ঝুলন্ত অবস্থায় ছাত্রীকে উদ্ধার করা হয়। পরে তাকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালে নিলে চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।\
তিনি আরো বলেন, ‘আমরা জানতে পেরেছি-ওই ছাত্রীর একটি ছেলের সঙ্গে প্রেমের সম্পর্ক ছিল। প্রেমঘটিত কলহের জেরে এই ঘটনাটি ঘটে থাকতে পারে বলে ধারণা করা হচ্ছে। এই বিষয়ে বুয়েটের এক শিক্ষার্থীকে জিজ্ঞাসা করার জন্য পুলিশের হেফাজতের নেয়া হয়েছে। মৃত্যুর সঠিক কারণ নির্ণয়ে মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য ঢামেক মর্গে রাখা হয়েছে। এ বিষয়ে আইনি প্রক্রিয়া চলমান রয়েছে।’