সাজ্জাদুল আলম খান (ময়মনসিংহ) প্রতিনিধি: আমি মোঃ নজরুল ইসলাম, সহকারী প্রধান শিক্ষক, জামিরা পাড়া ছমির উদ্দিন মেমোরিয়াল উচ্চ বিদ্যালয় ও যুগ্ন আহবায়ক, ভালুকা উপজেলা বিএনপি। আনুমানিক ৭/৮ মাস পূর্বে মোঃ সোহাগ মল্লিকের স্ত্রী আলপনা আক্তারের অভিযোগের ভিত্তিতে ভালুকা থানা পুলিশ সোহাগ মিয়ার দ্বিতীয় স্ত্রী সহ থানায় নিয়ে যায়। পরবর্তীতে, সোহাগের বড় ভাই সুলতান আমাকে ফোন দিয়ে সোহাগ কে থানা থেকে ছাড়ানোর কথা বলে। সোহাগ ও আলপনার বিষয়ে থানায় দরবার করি। এসময় সোহাগ দ্বিতীয় স্ত্রী জোসনাকে ছাড়বে নাহ বললে এ সময় আলপনাও জানায় সে সতীনের ঘর করবে নাহ। আলপনার মার ওয়ারীশী বিক্রিত ০৮ লক্ষ্য টাকা সোহাগের হাতে দেওয়া হয়েছিল এবং ঔ টাকা দিয়ে বাড়ী ও আসবাবপত্র কেনাকাটা করে যা উভয়ের বক্তব্যের মাধ্যমে প্রমাণিত হয়।পরবর্তীতে, সোহাগ ৮ লক্ষ টাকা আলপনাকে এক মাসের মধ্যে ফেরত দিয়ে দিবে বলে অঙ্গীকার করে। সে মতে তাকে তৎকালীন ভালুকা থানার দায়িত্বপ্রাপ্ত ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা কামাল সাহেবের কাছ থেকে সোহাগকে ছাড়িয়ে আনি। এরপর আলপনা ১ মাস পর টাকা চাইতে গেলে বিভিন্ন টালবাহানা শুরু করে এবং আলপনা আমাকে সোহাগ মল্লিক কর্তৃক টাকা নাহ দেওয়ার কথা জানালে আমি তাকে টাকা ফেরত দেওয়ার কথা বলি।এরপর থেকে সোহাগ মল্লিক একটি কুচক্রী মহলের সহযোগিতায় আমার প্রতি পূর্ব শত্রুতার জের ধরে প্রতিহিংসাপরায়ণ হয়ে আমার ব্যক্তিগত, সামাজিক, রাজনৈতিক ক্যারিয়ার ও মান সম্মান ক্ষুন্ন করার জন্য উদ্দেশ্য প্রণোদিতভাবে আলপনা আক্তারকে জড়িয়ে বিভিন্ন অনলাইন পোর্টালে অপপ্রচার চালাচ্ছে। এ বিষয়ে আমি ভালুকা থানায় গত ০৪/০১/২০২৫ তারিখ একটি সাধারণ ডায়েরি (জিডি নং-২২৩) করি।