টঙ্গিবাড়ী(মুন্সীগঞ্জ)প্রতিনিধি: মুন্সীগঞ্জের টঙ্গিবাড়ী উপজেলার বিএনপির সভাপতি আলী আজগর রিপন মল্লিকের হস্থক্ষেপে মন্দিরের জায়গা ফিরে পেলেন সনাতন ধর্মবলীরা। স্থানীয় ভাবে জানাযায় উপজেলার আমতলী গাঙ্গলী বাড়ী শ্রী শ্রী সার্বাজনীন একনাম কীর্তন সংঘ ও নারায়ন মন্দির স্থাপিত ১৯৬৯খ্রিঃ যাহার ভিপি কেস নং ১২১/৭৩ আমতলী মৌজা দাগ নং ১৫০ (সি,এসএস,সি) ০.৭৪ একর জায়গা মন্দিরের পক্ষে মৃত হরে কৃষ্ণ দত্তের ছেলে জয়দেব দত্তের নামে লিজ নিয়ে সনাতন ধর্মবলীরা দির্ঘ দিন যাবৎ তাদের ধর্মীয় অনুষ্ঠান পালন করে আসছে গত ২০২৪ সালের জানুয়ারী মাসে তাদের কিত্তন একনাম সহ ধর্মীয় অনুষ্ঠান শেষে মন্দিরের কোষাধ্যক্ষ জয়দেব দত্ত কাউকে কিছু না বলে পালিয়ে যায় তার প্রায় ৩ মাস পরে উপলোর আমতলি গ্রামের আউয়াল শিকদারের ছেলে মিলন শিকদার সহ কিছু কতিপয় ব্যাক্তি তাদের কাছে জয়দেব দত্ত জায়গা বিক্রি করেছে বলে জয়দেব দত্তের ভাই উত্তম দত্তের সহযোগীতায় পুরো জায়গা দখলে নেয় পরে সনাতন ধর্মাবলী মানববন্ধ ও ভিবিন্ন দপ্তরে স্বারক লিপি দিয়ে ও কোন সমাধান পাননি পরে গত শনিবার ২১ শে ডিসেম্বর উপজেলা বিএনপির সভাপতি আলী আজগর রিপন মল্লিকের সহযোগীতায় মন্দিরের জায়গা ফিরে পান। মন্দির কমিটির সভাপতি মহাদেব গোপ জানান আমরা জয়দেব দত্তের নামে মন্দিরের জায়গাটি লিজ নেই এবং একটি রুমে ভিতরে আমাদের ধর্মীয় অনুষ্ঠানের সকল জিনিস পত্র রাখি, গত জানুয়ারী মাসে আমাদের ধর্মীয় অনুষ্ঠান শেষে জয়দেব দত্ত কাউকে কিছু না বলে চলে যায় পরে তার ভাইয়ে ভাই উত্তম দত্তের সহযোগীতায় রুমে তালা ভেঙ্গে উপজেলার আমতলী গ্রামের আওয়াল শিকদাদের ছেলে মিলন শিকদার সহ কিছু কতিপয় ব্যাক্তিরা দখলে নেয় সম্প্রতি আমরা উপজেলা বিএনপির সভাপতি আলী আগজর রিপন মল্লিকের সাথে যোগাযোগ করলে তার সহযোগীতায় আমরা জয়গাটি ফিরে পাই। এব্যপারে অভিযুক্ত মিলন শিকদারকে একাধিক বার ফোন করা হলে সে ফোন রিসিভ না করে লাইনটি কেটে দেন এব্যপারে আমতলী গ্রামের হেদায়েতুল ইসলাম জানান এই জায়গাটি জয়দেব দত্ত মিলন শিকদার ও আমার নামে একটি ষ্টাম করে দিয়ে য়ায় পরে সেই ষ্টাম্পের ভিত্তিতে আমরা জায়গাটি দখলে নিয়ে আমাদের নামে লিজ হস্তান্তরের জন্য আবেদন করি এবং বর্তমানে সেই বাড়ীতে আমাদের নামে বিদ্যুতের মিটার ও আছে পরে হিন্দু সম্প্রাদয়ের লোক জন মানববন্ধন সংবাদ সম্মেলন করে এমনকি প্রধান মন্ত্রীর কার্যলয়েও আবেদন করেও তারা মন্দিরের জয়গা প্রমান করতে পারেনি সম্প্রতি উপজেলা বিএনপির সভাপতি রিপন মল্লিকের লোকজন আমাদের লোক জনকে ঘর থেকে বের করে দিয়ে তারা দখলে নেয়। এব্যপারে আলী আজগর রিপন মল্লিক জানান এই জায়গাটি প্রতি বছর হিন্দু ধর্মাবলীরা কিত্তন করে থাকে কিছু অসাধু ব্যাক্তি অবৈধ ভাবে দখল করে নেয় তাদেরকে সমজতার জন্য ডাকা হলে তার কোন সারা দেয়নি তাই হিন্দু সম্প্রাদয়ের কিত্তন অনুষ্ঠানের জন্য দখলদারদের বের করে দিয়ে হিন্দুদের অনুষ্ঠান করার জন্য সহযোগীতা করা হয়েছে। এবিষয়ে উপজেলা নির্বাহী অফিসার মোস্তাফিজুর রহমান জানান আমি নতুন আসছি এব্যাপারে আমি তেমন কিছু জানিনা কেউ যদি দখলদারের বিরুদ্ধে লিখিত অভিযোগ দেয় তাহলে আমি অবশ্যই ব্যবস্থা নিবো।