রাজিবুল ইসলামঃ দেশের অর্থনীতির একমাত্র চালিকা শক্তি , সমৃদ্ধির স্বর্ণদ্বার চট্টগ্রাম বন্দর নিয়ে তারা মেতে উঠেছে এক গভীর ষড়যন্ত্রে । জুলাই বিপ্লবে ভয়ন্কর ফ্যাসিবাদের নির্লজ্জ পলায়নের পর একাধিক প্রতিবিপ্লবের বিফল প্রচেষ্টায় ভগ্নমনোরথে এবার চট্টগ্রাম বন্দর নিয়ে নেমে পড়েছে আরো এক গভীর ষড়যন্ত্রে।মালদ্বীপের মইজ্জু সরকারের বিরুদ্ধে করা সাম্প্রতিক অর্থনৈতিক বিপ্লবের মতো তারা অন্তর্বর্তী সরকারকে হটাতে চট্টগ্রাম বন্দরকে অস্থিতিশীল করে তোলে বন্দরের চলমান ক্ষনস্থায়ী সংকটকে আরো গভীর করে বন্দরে অচলাবস্থা সৃষ্টি করার হীন প্রচেষ্টায় লিপ্ত হয়েছে। যাতে করে আমাদের পোষাক রপ্তানী সংকটের মুখে পড়ে এবং ইউরোপ আমেরিকার ক্রেতারা তাদের রপ্তানী আদেশ , যেগুলো জুলাইয়ের পরিবর্তিত পরিস্থিতে আবার এদেশে ফেরত আসতে শুরু করেছে ইউনুস সরকারের উপর আস্থা রেখে , সে কার্যাদেশগুলো ভারতে নিয়ে যেতে পারে ।
আমাদের ইতিমধ্যে ‘নাই করে ফেলা’ অর্থনীতির মেরুদন্ড সোজা হতে না দেয়ার গভীর এক ষড়যন্ত্রে ব্যবহৃত হচ্ছে আমাদেরই টাকায় গড়ে তোলা পতেংগা কন্টেইনার টার্মিনাল। যেখানে কর্মরত আছে এক ইন্ডিয়ান মালোয়ান রুফেশ কুমার, যে চট্টগ্রাম বন্দরের নাকের ডগায় বসে এদেশের বিরুদ্ধে গভীর ষড়যন্ত্রে লিপ্ত হয়েছে । এই রুফেশ কুমারের প্রত্যক্ষ প্ররোচনায় মেজর (অবঃ)
মনিরউদ্দিন হাসানের সহযোগিতায় সাহাদাত নামের এই কুলাংগার দেশবিরোধী গভীর চক্রান্তে লিপ্ত হয়েছে।