নিজস্ব প্রতিনিধি: ভবিষ্যত প্রত্যাশা করে যুক্তরাষ্ট্র। গতকাল তিনি শপথ নেয়ার পর যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের নিয়মিত ব্রিফিংয়ে এ কথা বলেন মুখপাত্র ম্যাথিউ মিলার। তার কাছে একজন সাংবাদিক জানতে চান বাংলাদেশে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা হিসেবে শপথ নিয়েছেন ড. মুহাম্মদ ইউনূস। আপনি কি বলবেন তার সঙ্গে প্রত্যক্ষভাবে বা পরোক্ষভাবে কোনো যোগাযোগ হয়েছে কিনা? এ প্রশ্নের জবাবে মিলার বলেন, অন্তর্বর্তী সরকারের সঙ্গে যোগাযোগ আছে। তার শপথ অনুষ্ঠানে উপস্থিত হয়েছিলেন আমাদের চার্জ দ্য অ্যাফেয়ার্স। আমি জানি না তিনি তার (ড. ইউনূস) সঙ্গে কোনো কথা বলেছেন কিনা শপথ অনুষ্ঠানে। তবে তিনি উপস্থিত হয়েছিলেন। ম্যাথিউ মিলারের কাছে জানতে চাওয়া হয়, কি ধরনের যোগাযোগ হয়েছে? আমি সুনির্দিষ্টভাবে জানতে চাইছি না। তবে বাংলাদেশ কোন পথে এগিয়ে যাবে সেটার বিষয়ে? এটা কি যুক্তরাষ্ট্রের স্বার্থ নিয়ে (যোগাযোগ)? জবাবে ম্যাথিউ মিলার বলেন, প্রাইভেট কূটনৈতিক আলোচনা নিয়ে আমি কথা বলতে চাই না। তবে এটা স্পষ্ট যে, আমরা পরিষ্কার করেছি বাংলাদেশের জনগণের গণতান্ত্রিক একটি ভবিষ্যত অন্তর্বর্তী সরকারের কাছ থেকে দেখতে চাই। তার কাছে আবার প্রশ্ন করা হয়- বাংলাদেশের জন্য শুভ দিন। বাংলাদেশ সরকারের প্রধান উপদেষ্টা হিসেবে দায়িত্ব নিয়েছেন শান্তিতে নোবেলজয়ী প্রফেসর ড. মুহাম্মদ ইউনূস। নতুন এই সরকারকে কি পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় বা প্রেসিডেন্ট অভিনন্দন জানাবেন? জবাবে ম্যাথিউ মিলার বলেন, আমি বলেছি আমাদের চার্জ দ্য অ্যাফেয়ার্স শপথ অনুষ্ঠানে যোগ দিয়েছিলেন। ড. ইউনূস সহিংসতা বন্ধের যে আহ্বান জানিয়েছেন। একে আমরা স্বাগত জানাই। আমরা অন্তর্বর্তী সরকার এবং ড. ইউনূসের সঙ্গে কাজ করতে প্রস্তুত।