পুলিশ ও ভুক্তভোগীরা জানান, পাকদী এলাকার জামাল মৃধার সঙ্গে শাহাদাৎ হাওলাদারের আধিপত্য বিস্তার নিয়ে দীর্ঘদিন ধরে বিরোধ চলে আসছিল। এরই জেরে রাতে দেশীয় অস্ত্রশস্ত্র নিয়ে উভয় পক্ষের লোকজন সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়েন। এ সময় বেশ কয়েকটি হাতবোমার বিস্ফোরণ ঘটায় উভয় পক্ষ। ২০টিরও বেশি বসতঘর ও দোকানপাট ভাঙচুর-লুটপাটের অভিযোগ উঠেছে। খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে গিয়ে ফাঁকা গুলি ছুড়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে পুলিশ। সংঘর্ষে দুই পুলিশসহ আহত হন অন্তত ১০ জন। আহতদের উদ্ধার করে জেলা সদর হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। বর্তমানে এলাকায় অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে।
মাদারীপুরে আধিপত্য নিয়ে দুই পক্ষের সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত ১০
ফয়সাল কবির (মাদারীপুর) থেকেঃ মাদারীপুরে আধিপত্য বিস্তারের জের ধরে দুই পক্ষের মধ্যে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনায় দুই পুলিশসহ আহত হয়েছেন অন্তত ১০ জন। সোমবার (৮ মে) রাত সাড়ে ১০টার দিকে মাদারীপুর পৌরসভার ৭ নম্বর ওয়ার্ডের পাকদী এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। ঘটনাস্থল থেকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য একজনকে আটক করেছে পুলিশ।
পুলিশ ও ভুক্তভোগীরা জানান, পাকদী এলাকার জামাল মৃধার সঙ্গে শাহাদাৎ হাওলাদারের আধিপত্য বিস্তার নিয়ে দীর্ঘদিন ধরে বিরোধ চলে আসছিল। এরই জেরে রাতে দেশীয় অস্ত্রশস্ত্র নিয়ে উভয় পক্ষের লোকজন সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়েন। এ সময় বেশ কয়েকটি হাতবোমার বিস্ফোরণ ঘটায় উভয় পক্ষ। ২০টিরও বেশি বসতঘর ও দোকানপাট ভাঙচুর-লুটপাটের অভিযোগ উঠেছে। খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে গিয়ে ফাঁকা গুলি ছুড়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে পুলিশ। সংঘর্ষে দুই পুলিশসহ আহত হন অন্তত ১০ জন। আহতদের উদ্ধার করে জেলা সদর হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। বর্তমানে এলাকায় অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে।
ক্ষতিগ্রস্ত রেখা বেগম বলেন, হঠাৎ দেশীয় অস্ত্রশস্ত্র নিয়ে একদল দুর্বৃত্ত হামলা চালায়। বাধা দিতে এলে বেশ কয়েকটি হাতবোমার বিস্ফোরণ ঘটানো হয়। পরে পুলিশ এসে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে।
ইমদাদুল হক নামের আরেক ভুক্তভোগী বলেন, আমরা কোনো দলবল করি না। অথচ আমার একটি প্রাইভেট কার ও বসতঘর ভাঙচুর করা হয়েছে। আমি এই ঘটনার সুষ্ঠু বিচার চাই।
পাকদী এলাকার মুদি দোকানি নাহিদ খলিফা বলেন, আমার দোকান থেকে সব কিছু লুট করে নিয়ে গেছে। ক্যাশবাক্স থেকে নগদ টাকাও লুট করে নেয় তারা। এই ঘটনায় ক্ষতিপূরণের পাশাপাশি বিচার দাবি করছি।
মাদারীপুরে আধিপত্য নিয়ে দুই পক্ষের সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত ১০
মাদারীপুর প্রতিনিধি
ইমদাদুল হক নামের আরেক ভুক্তভোগী বলেন, আমরা কোনো দলবল করি না। অথচ আমার একটি প্রাইভেট কার ও বসতঘর ভাঙচুর করা হয়েছে। আমি এই ঘটনার সুষ্ঠু বিচার চাই।
পাকদী এলাকার মুদি দোকানি নাহিদ খলিফা বলেন, আমার দোকান থেকে সব কিছু লুট করে নিয়ে গেছে। ক্যাশবাক্স থেকে নগদ টাকাও লুট করে নেয় তারা। এই ঘটনায় ক্ষতিপূরণের পাশাপাশি বিচার দাবি করছি।
ভারপ্রাপ্ত সম্পাদকঃ এ্যাড. নজরুল ইসলাম । ২০২০ সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত | দৈনিক ভোরের খবর,খন্দকার এন্টারপ্রাইজ লিমিটেডের একটি প্রতিষ্ঠান। অফিসঃ ১৫০ নাহার ম্যানসন (৫ম তলা) মতিঝিল বানিজ্যিক এলাকা,ঢাকা -১০০০। বার্তাকক্ষ-+৮৮০১৭৪৫-৩৫৪২৭৭
