দুবাই থেকে দেয়া এক বিবৃতিতে তিনি বলেন, বর্তমানে ব্যাংকগুলো থেকে প্রচুর পরিমানে টাকা উত্তোলন করা হচ্ছে। সেখানে শুধু টাকা উত্তোলনই হচ্ছে কিন্তু জমা হচ্ছে না। ফলে বেশিরভাগ ব্যাংকই আসলে কার্যকর নেই এবং তারা কেউই পুরোপুরি সেবা দিতে পারছেনা। কাবুলে অস্থিতিশীলতার কারনে মূসা দুবাইতেই থাকছেন।
পতনের দ্বারপ্রান্তে রয়েছে আফগানিস্তানের ব্যাংকিং সিস্টেম। এমন সাবধান বার্তাই দিলেন আফগানিস্তানের সবথেকে বড় ব্যাংকগুলোর একটি ‘ইসলামিক ব্যাংক অফ আফগানিস্তান’- এর প্রধান নির্বাহী সৈয়দ মূসা কালীম।
বিবিসির খবরে বলা হয়, তালেবান ক্ষমতা দখলের আগেও আফগানিস্তানের অর্থনীতি খাদের কিনারাতেই ছিল। দেশটি মূলত বহুদিন ধরেন বৈদেশিক সাহায্যের উপর নির্ভর করে টিকে আছে। এর জিডিপির ৪০ শতাংশই আসে বৈদেশিক সাহায্য থেকে। কিন্তু তালেবান ক্ষমতা দখলের পর পশ্চিমা দেশগুলো এই সাহায্য বন্ধ করে দিয়েছে।