ঘরে বন্যার পানি প্রবেশ করায় চরম দূর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে টংগীবাড়ির হাসাইলের নদীতীরবর্তী এলাকাবাসী।
মুন্সীগঞ্জে পদ্মা নদীর পানি বৃদ্ধির কারণে তীরবর্তী নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হয়েছে। অনেক গ্রামের মানুষ পানিবন্দি হয়ে পড়েছে।
পদ্মার ভাগ্যকূল পয়েন্টে বিপৎসীমার ১৬ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে পানি প্রবাহিত হচ্ছে। আর মাওয়া পয়েন্টে বিপৎসীমার ৯ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে পানি প্রবাহিত হচ্ছে।
ঘরে বন্যার পানি প্রবেশ করায় চরম দূর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে টংগীবাড়ির হাসাইলের নদীতীরবর্তী এলাকাবাসী। ছবিঃ বাবু হাওলাদার
এর ফলে পদ্মা নদীর তীর সংলগ্ন শ্রীনগর, লৌহজং, টংগিবাড়ী ও মুন্সীগঞ্জ সদর উপজেলার বিভিন্ন গ্রামের নিম্নাঞ্চল পানি ঢুকতে শুরু করেছে।
এদিকে টঙ্গীবাড়ী উপজেলার গাড়ুরগাও, পূর্ব হাসাইল, চৌসার, বানারী, মান্দ্রা, আটিগাওসহ প্রায় ৩০টি গ্রামে বন্যার পানি প্রবেশ করেছে। তাদের কষ্টে দিন কাটছে।
জেলা পানি উন্নয়ন বোর্ডের অফিস সহকারী জয়নাল আবেদীন এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
তিনি জানান, নদী তীরবর্তী নিচু এলাকাগুলোতে পানি ঢুকলোও রাস্তাঘাট এখনো পানির ওপরে রয়েছে। এভাবে পানি বাড়তে থাকলে বিপৎসীমার ৩০ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হলে রাস্তাঘাট তলিয়ে যাবে।
টঙ্গিবাড়ী উপজেলার হাসাইল বানারী ইউনিয়নের ৬নং ওয়ার্ডের ইউপি সদস্য ইউপি মেম্বার আব্দুল কুদ্দুস জানান, মান্দ্রা, নগরজোয়ার, বানারী, আটিগাও, বিদুয়াইল, হাজি নোয়াদ্দা গ্রাম বর্ষার পানিতে তলিয়ে গেছে। রাস্তাঘাট তলিয়ে গেছে তবে এখন পর্যন্ত কোনো ত্রাণ সহযোগিতা আসেনি।
ভারপ্রাপ্ত সম্পাদকঃ এ্যাড. নজরুল ইসলাম । ২০২০ সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত | দৈনিক ভোরের খবর,খন্দকার এন্টারপ্রাইজ লিমিটেডের একটি প্রতিষ্ঠান। অফিসঃ ১৫০ নাহার ম্যানসন (৫ম তলা) মতিঝিল বানিজ্যিক এলাকা,ঢাকা -১০০০। বার্তাকক্ষ-+৮৮০১৭৪৫-৩৫৪২৭৭