কেএম সবুজঃ অভিযোগ আছে মাদকের চিহ্নিত ব্যবসায়ী। আবার নারী কেলেঙ্কারী সহ নানা অপরাধ কর্মকান্ডের সাথে সরাসরি সম্পৃক্ত। একাধিক মামলা ও রয়েছে এই ব্যক্তির নামে। তবে কেন? নানা অপরাধের সাথে জড়িত থেকেও প্রতিনিয়ত নতুন নতুন অপরাধের সাথে জড়িয়ে পড়ছে এই মুসা! প্রভাবশালী মহলের ছত্রছায়ায় অপরাধের সাথে গড়ে উঠা এই মুসা এখন যেন অপরাধ সাম্রাজ্যের নিজেই রাজা।
সাম্প্রতি তার বিরুদ্ধে বেশ কয়েকটি গণমাধ্যমে তার বিরুদ্ধে সংবাদ প্রকাশ হওয়ার পর থেকেই সে গা ঢাকা দিয়েছে। তবে প্রশ্ন উঠেছে একাধিক মামলার আসামি ওয়ারেন্ট ভুক্ত হয়েও কেন গ্রেফতার হয়নি? এ নিয়ে মুখ খুলতেও শুরু করেছে সচেতন নাগরিক। সংবাদ সূত্রে জানা যায়, ঢাকার সাভার,আশুলিয়া, গাজিপুর,কাশিমপুর ও মুন্সিগঞ্জের টঙ্গীবাড়ী থানায় এই মোশাররফ হোসেন মুসার বিরুদ্ধে মামলা রয়েছে।
কোন কোনটিতে আবার ওয়ারেন্ট ভুক্ত। মাদক ও নারী কেলেঙ্কারীই নয়,নিজেকে কখনো ভুয়া পুলিশ, র্যাব,সাংবাদিক পরিচয়েও প্রতারণার ফাঁদ আটার অভিযোগ রয়েছে। এ বিষয়ে মোশাররফ হোসেন মুসা মোল্লার স্ত্রী তামান্না আক্তার (৩২) বলেন, ২০১১ইং সালের ১২ই জুন বিয়ে হয় তাদের। সংসারে তাদের একটা ছেলে একটা মেয়ে থাকলেও শুরু থেকেই মুসার চারিত্রিক খর্বতা একেবারেই নিকৃষ্ট। মাদকের সাথে সম্পৃক্ত সম্পর্কে জানতে চাইলে তিনি বলেন, এ বিষয়ে পারিবারিক ভাবে বেশ কয়েকবার সুরহার চেষ্টা করা হলেও কোন সমাধান আসেনি।
মুন্সিগঞ্জের টঙ্গী বাড়ি থানায় মুসার বিরুদ্ধে করা মামলা নং ০২/তাং ০২/০৩/২০২১ইং নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনের (সংশোধনী২০০৩) এর ১১। কাশিমপুর থানায় দায়েরকৃত মামলার ওয়ারেন্ট সম্পর্কে জানতে চাইলে কাশিমপুর থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মাহাবুব আহম্মেদ গণমাধ্যমকে বলেন, আসামি মোশাররফ হোসেন মুসা একটা চিহ্নিত অপরাধী তাকে গ্রেফতারের জন্য অভিযান অব্যহত রয়েছে। উল্লেখ্য, চিহ্নিত অপরাধী মুসাকে গ্রেফতার করে দ্রুত আইনের আওতায় এনে শাস্তির দাবি জানিয়েছেন সচেতন মহল।
সিআরপি/কেএম সবুজ
ভারপ্রাপ্ত সম্পাদকঃ এ্যাড. নজরুল ইসলাম । ২০২০ সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত | দৈনিক ভোরের খবর,খন্দকার এন্টারপ্রাইজ লিমিটেডের একটি প্রতিষ্ঠান। অফিসঃ ১৫০ নাহার ম্যানসন (৫ম তলা) মতিঝিল বানিজ্যিক এলাকা,ঢাকা -১০০০। বার্তাকক্ষ-+৮৮০১৭৪৫-৩৫৪২৭৭